Voter Card Download 2024: চলবে না পুরনো ভোটার কার্ড! এইভাবে ভোটার কার্ড ডাউনলোড করুন ভোট দেওয়ার জন্য

Share:

Voter Card Download 2024: আজকাল যত দিন যাচ্ছে ততই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে হচ্ছে ভোটার আইডি কার্ড। আধার কার্ডের পাশাপাশি ভোটার আইডিও সমানভাবে গুরুত্বপূর্ণ। এছাড়াও সামনে লোকসভা নির্বাচন। ইতিমধ্যেই ঘোষিত হয়ে গিয়েছে, লোকসভা নির্বাচনের নির্ঘণ্ট।

ADVERTISEMENTS

Voter Card Download 2024

আগামী ১৯ শে এপ্রিল থেকে শুরু হচ্ছে ২০২৪ এর লোকসভা নির্বাচন। মোট ৪৭ দিন ধরে চলবে ভোটের প্রক্রিয়া। শেষ দফার ভোট সম্পন্ন হবে পয়লা জুন। ভোটের রেজাল্ট প্রকাশ্যে আনা হবে জুন মাসে ৪ তারিখ। মোট সাত দফায় ধরে চলবে এই প্রক্রিয়া। এই সময় অনেকেই ভোটার কার্ড হয়তো হারিয়ে ফেলেছেন কিংবা খুঁজে পাচ্ছেন না!

এমনও দেখা যাচ্ছে নতুন ভোটাররা ভোটার কার্ডের (Voter Card Download 2024) জন্য আবেদন করার পরেও সঠিক সময় তা বাড়িতে এসে পৌঁছায়নি। তাদের জন্য আমাদের আজকের প্রতিবেদনে রইল কীভাবে বাড়িতে বসেই যে কেউ ডাউনলোড করে নিতে পারবেন নিজের ভোটার কার্ড (Voter Card Download 2024)।

ভোটার কার্ডের গুরুত্ব

ভোটার কার্ড খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি নথি। বিভিন্ন জায়গায় পরিচয় পত্র হিসাবে এবং ঠিকানার প্রমাণপত্র হিসাবে কাজে লাগানো হয় এটিকে। নানান রকম জায়গায় আধার কার্ড পরিচয় পত্র হিসাবে ব্যবহার করা হলেও বয়সের প্রমাণপত্রের জন্য ভোটার কার্ডের রয়েছে আলাদা গুরুত্ব। ভোটার কার্ড না থাকলে খুব স্বাভাবিকভাবেই অনেক গ্রাহক ভোট দিতে পারবেন না। ভারতের যেকোনো নাগরিকের ১৮ বছর বয়স হলেই এই কার্ডের জন্য আবেদন করা উচিত।

কীভাবে বাড়িতে বসেই ডাউনলোড (Voter Card Download 2024) করবেন ভোটার আইডি কার্ড?

যদি কোনও মানুষ ইতিমধ্যেই আবেদন করে থাকেন ভোটার আইডির (Voter Card Download 2024) জন্য, তাহলে তাঁকে সরাসরি চলে যেতে হবে, অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে। সেখান থেকেই বেশ কয়েকটি পদ্ধতির মাধ্যমে আবেদনকারী খুব সহজে নিজের ফোন কিংবা ল্যাপটপের মধ্যে ডাউনলোড করতে পারবেন গুরুত্বপূর্ণ এই কার্ডটি।

ভোটার কার্ড ডাউনলোড করার প্রক্রিয়া

ভোটার কার্ড ডাউনলোড করার জন্য অফিশিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখান থেকে বেছে নিতে হবে ইএফ পিক ডাউনলোড অপশনটি। এরপরেই রেজিস্টার নিউ ইউজার অপশন এ ক্লিক করতে হবে। এরপরে যে উইন্ডটি খুলবে সেখানে নিজের মোবাইল নাম্বার এবং ক্যাপচা লিখতে হবে। তারপর মোবাইল নম্বরে আসবে একটি ওটিপি। সেটি সেখানে বসিয়ে দিতে হবে। ওটিপি যাচাইকরণ সম্পূর্ণ হলে নিজের নাম ইমেইল অ্যাড্রেস এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে দিতে হবে। তারপরে দশ সংখ্যার ইপিক নম্বর লিখে অনুসন্ধান করতে হবে এবং নিবন্ধন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করতে হবে।

বাড়িতে বসেই দেওয়া যাবে ভোট

চলতি বছর লোকসভা নির্বাচনের প্রধান কর্মকর্তা রাজীব কুমার জানিয়েছেন বাড়িতে বসেই দিতে পারবেন ভোট। তবে এর জন্য ভারতীয় নাগরিকের বয়স হতে হবে ৮৫ বছরের বেশি অথবা ভোটদাতাকে হতে হবে ৪০ শতাংশ শারীরিকভাবে অক্ষম। নির্বাচন কমিশন চায় সবাই যাতে ভোট গ্রহণ প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে। এইজন্যেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। অনেকেই এমন রয়েছেন যারা নিজেদের বাড়ির নিচে ভোটকেন্দ্র হওয়া সত্বেও ভোট দিতে যান না। রাজিব কুমার অনুরোধ করেছেন ভারতবর্ষের গণতান্ত্রিক এই প্রক্রিয়ায় সবাইকে অংশগ্রহণ করতে।

আরও খবর জানতে ফলো করুন আমাদের দৈনিক নিউজ বাংলাকে

Written By Tithi Adak

শেয়ার করুন: Sharing is Caring!

Leave a Comment