WBBPE Primary TET Update: WBBPE প্রাথমিক TET পরীক্ষার পরে শিক্ষক নিয়োগ সংক্রান্ত একটি উল্লেখযোগ্য উন্নয়নে, প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ সকল প্রার্থীদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য প্রকাশ করেছে। পাঁচ বছরের ব্যবধানের পরে, 700,000 জনেরও বেশি প্রার্থীকে আকর্ষণ করে 2022 সালের ডিসেম্বরে TET পরীক্ষা পুনঃনিয়ন্ত্রিত হয়েছিল। 2023 সালের ফেব্রুয়ারিতে ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছিল৷ তবে, 2017 বা তার আগে অনুষ্ঠিত TET পরীক্ষার জন্য সাক্ষাত্কার প্রক্রিয়া, যা Primary TET ইন্টারভিউ নামে পরিচিত, এখনও সম্পূর্ণ হয়নি৷
WBBPE এখন WBBPE Primary TET সংক্রান্ত একটি সাম্প্রতিক আপডেট জারি করেছে, বিশেষভাবে সকল D.Ei.Ed, D.Ed, এবং B.Ed স্নাতকদের লক্ষ্য করে। 5ই জুন, 2023, থেকে 10ই জুন, 2023 পর্যন্ত, এই যোগ্য ব্যক্তিরা এই ছয় দিনের সময়ের মধ্যে তাদের প্রশিক্ষণের যোগ্যতা সংশোধন করার সুযোগ পাবেন।
আরও পড়ুন: Primary TET Exam: রাজ্যে শিক্ষক নিয়োগের জন্য TET পরীক্ষার নিয়ম বদল। চালু করলো কঠোর নিয়ম
এই বিজ্ঞপ্তিটি মাননীয় কলকাতা হাইকোর্টের একটি আদেশের ফলে আসে, যা শিক্ষক নিয়োগ (Teacher Recruitment) সংক্রান্ত দুর্নীতির মামলাটি মোকাবেলা করেছিল। যাইহোক, এটি লক্ষ করা গুরুত্বপূর্ণ যে এই নির্দেশটি শুধুমাত্র পূর্বে উল্লিখিত উত্তীর্ণদের জন্য প্রযোজ্য এবং সমস্ত TET পরীক্ষায় উত্তীর্ণদের অন্তর্ভুক্ত করে না।
আবেদনকারীরা (WBBPE Primary TET Candidates) যোগ্যতা পরিবর্তনের প্রক্রিয়াটি 5 ই জুন সন্ধ্যা 6 টা থেকে 10 জুন রাত 8 টার মধ্যে সম্পূর্ণ করতে পারেন৷ আরও বিশদ বিবরণের জন্য, ব্যক্তিরা পশ্চিমবঙ্গ প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে পারেন। তা সত্ত্বেও, 2022 TATE পাস আউটগুলির জন্য সাক্ষাত্কারের বিষয়ে এখনও কোনও নির্দিষ্ট ঘোষণা নেই এবং আরও আপডেটের জন্য অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করা হচ্ছে৷
WBBPE Primary TET যোগ্যতা পরিবর্তনের জন্য আবেদন করার পদ্ধতি:
- আবেদন প্রক্রিয়া অনলাইনে সম্পন্ন করতে হবে।
- প্রার্থীরা নিম্নলিখিত ওয়েবসাইটের যেকোনো একটিতে আবেদন করতে পারেন: www.wbbpe.org বা www.wbprimaryeducation.org।
- “Application For Recruitment” বিকল্পটি বেছে নিন।
- “Primary Teacher Recruitment 2022” নির্বাচন করুন।
- “Edit Application” অপশনে ক্লিক করুন।
টেট পরীক্ষা (Primary TET Exam) সংক্রান্ত সমস্যার কারণে রাজ্যের 36,000 শিক্ষকের চাকরি বাতিল করেছে কলকাতা হাইকোর্ট। তবে 23শে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত স্থগিতাদেশ দিয়েছে কলকাতা হাইকোর্ট। বর্তমান পরিস্থিতি ভবিষ্যতের উন্নয়ন নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে। যদি পুরো প্যানেলটি সত্যিই বাতিল করা হয়, তবে রাজ্য শিক্ষকদের জন্য একটি উল্লেখযোগ্য প্রয়োজনের মুখোমুখি হবে।